13%
ছাড়
বিস্তারিত
কিশমিশ ভিজিয়ে খাওয়ার উপকারিতা
হজমশক্তি বাড়ায়:
ভেজানো কিশমিশে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে । হজমশক্তি ঠিক রাখতে ফাইবার দারুণ সাহায্য করে। আর হজম ঠিকঠাক হলে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যাও অনেকটা কমে যায়।
আয়রন সমৃদ্ধ:
আয়রনের খুব ভালো উৎস কিশমিশ। বিশেষ করে ভেজানো কিশমিশে প্রচুর পরিমাণে আয়রন থাকে। তাই আয়রনের অভাবজনিত রোগ অ্যানিমিয়া বা রক্তাল্পতা কমাতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে কিশমিশ।
হৃদরোগে জন্য উপকারী:
উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে ভেজানো কিশমিশের জুড়ি নেই। রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকলে হৃৎপিণ্ড ভালো থাকে। তা ছাড়া, কিশমিশে রয়েছে পটাশিয়ামের মতো খনিজ, যা হৃৎপিণ্ডের জন্য অত্যন্ত উপকারী।
হাড়ে পুষ্টি যোগায়:
কিশমিশ ক্যালশিয়াম সমৃদ্ধ একটি খাবার। বিশেষ করে ভেজানো কিশমিশ ক্যালশিয়ামের খুব ভালো উৎস। এ কারণে হাড়ের যত্ন নিতে কিশমিশের উপর ভরসা রাখতে পারেন। কিশমিশ খেলে ক্যালশিয়ামের ঘাটতি পূরণ হয়।
অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট সমৃদ্ধ:
কিশমিশে রয়েছে অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট। অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং ফ্রি র্যাডিক্যালের ক্ষতিকর প্রভাব থেকে শরীরকে রক্ষা করতে সাহায্য করে। ফ্রি র্যাডিক্যাল হৃদরোগ এবং ক্যানসারের মতো রোগের কারণ হতে পারে।
ওজন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে:
ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে কিশমিশ ভালো বিকল্প হতে পারে। কিশমিশে রয়েছে ফাইবার, যা দীর্ঘ ক্ষণ পেট ভরা রাখতে সাহায্য করে। ফলে বার বার খাবার খাওয়ার প্রবণতা কমে যায় এবং ওজনও নিয়ন্ত্রণে থাকে।
দৃষ্টিশক্তি উন্নত করে:
কিশমিশ চোখেরও যত্ন নেয়। কিশমিশে থাকা অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমাতে সাহায্য করে এবং বয়সজনিত চোখের সমস্যাও প্রতিরোধ করে।
ত্বকে পুষ্টি যোগায়:
কিশমিশে থাকা ভিটামিন এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ত্বকের জন্য উপকারী। এসব উপাদান ত্বককে ফ্রি র্যাডিক্যালের ক্ষতিকর প্রভাব থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে এবং ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়িয়ে তোলে।
Reviews (0)
Get specific details about this product from customers who own it.
This product has no reviews yet. Be the first one to write a review.